ইন টার্মস অব সাইকোলজি ইন সেক্স
নারী- পুরুষের আকর্ষণ অন্যতম এক রহস্য। এ নিয়ে প্রচুর রিসার্চ হয় যদিও দিনশেষে আকর্ষণের এক্সট্রিম লেভেল 'ভালোবাসা'-র সফল ডেফিনেশন আনা যায় না। "দ্য কেস ফর ম্যারেজ" বইতে নরওয়ের একটা কেস স্টাডি তুলে ধরা হয়। দেখা যায় যে, সিঙ্গেল পুরুষেরা ড্রিংক্স বেশি করে, স্বাস্থ্য নিয়ে অসচেতন, অসামাজিক। অন্যদিকে সিংগেল নারীরা দিব্যি সুখী (হতাশা নাই)।
সুন্দরী- আকর্ষণীয়া নারীর প্রতি টান অনুভব করে প্রায় সব পুরুষই। এই টানকে ভালোবাসার লেভেলে নিয়ে যাওয়ার কোনো দরকার নাই। ক্রাশ বলেন আর ইনফ্যাচুয়েশন- এগুলাই হয় আগে। কিন্তু কারো সাথে সারাজীবন বাস করার সিদ্ধান্ত শুধু চেহারা দেখে নেওয়া যায় না। আমাদের দাদা-নানা'র জেনারেশন খেয়াল করেন। ওই সময় তারা বিশের আগেই বিয়ে করতেন। বিয়ের আগে ওত বাছবিচার করতেন না। একসাথে সংসার করতে গিয়ে ভালোবাসা হত অথবা না হলেও সংসার ত্যাগ করতে পারতেন না যেটার ইফেক্ট এখন আমরা দেখি তালাক ও পরক্রিয়ার মাধ্যমে।
পুরুষের সাইকোলজি ইন সেক্সটাই এমন যে, সে নারীর চেহারা ও ফিগারে মোহিত হবে, বন্ধুরা মিলে লকাররুম টক করবে, ফ্যান্টাসি করবে। কিন্তু একসাথে আজীবন থাকার প্রত্যাশা বলতে যা বুঝায় সেটা শুধু সুন্দর চেহারা দেখে- এটা ভুল ধারণা । বরং এক্ষেত্রে আরও আসে মানসিকতা, আন্ডারস্ট্যান্ডিং, লাইফস্টাইল।
পুরুষেরা অবশ্যই সুন্দরী নারীকে পার্টনার হিসেবে চায় কিন্তু এই একটা ফ্যাক্টরই ভালোবাসা আনে না।
তো এর থেকে বড় রহস্য দুনিয়ায় আর হতে পারে?